বাংলা ব্যাকরণের ১০০টি প্রশ্ন

বাংলা ব্যাকরণের ১০০টি প্রশ্ন গুরুত্বপূর্ণ । Bangla Grammer 100 Questions.

০১। বাংলা ভাষার মৌলিক রুপ- ২টি

০২। ”সাধুভাষা” পরিভাষাটি প্রথম ব্যবহার করেন- রাজা রাম মোহন রায়

০৩। কোনটি চলিত ভাষার বৈশিষ্ট্য?- প্রমিত উচ্চারণ

০৪। সাধুভাষা ও চলিত ভাষার পার্থক্য- সর্বনাম ও ক্রিয়াপদে

০৫। পাণিনি কে ছিলেন?- বৈয়াকরণিক

০৬। সন্ধি ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচ্য বিষয়?- ধ্বনিতত্ত্ব

০৭। ব্যাকরণের কোন অংশে “সমাস” সমন্ধে আলোচনা করা হয়?- রুপতত্ত্বে

০৮। ব্যাকরণের কোন অংশে “বিরামচিহ্ন” আলোচনা করা হয়?- বাক্যতত্ত্বে

০৯। ব্যাকরণের প্রধান কাজ- ভাষার বিশ্লেষণ

১০। বাংলা ভাষার প্রথম ব্যাকরণ রচনা করেন?- ম্যানুয়েল দ্য আসসুম্পসাঁও

১১। গৌড়ীয় ব্যাকরণ রচনা করেন- রাজা রামমোহন রায়

১২। ”ভাষা প্রকাশ বাঙ্গালা ব্যাকরণ” কে রচনা করেন- সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়

১৩। হ্রস্বস্বর- ৪টি

১৪। মাত্রাহীন বর্ণ- ১০টি

১৫। অর্ধমাত্রার বর্ণ- ৮টি

১৬। মৌলিক স্বরধ্বনি- ৭টি

১৭। যৌগিক স্বরধ্বনি- ২টি (ঐ,ঔ)

১৮। ভাষার ক্ষুদ্রতম একক- ধ্বনি

১৯। দীর্ঘস্বর-৭টি

২০। ক থেকে ম পর্যন্ত- স্পর্শ ধ্বনি

২১। ড় এবং ঢ় ধ্বনি দুটি কী ধ্বনি?- তাড়নজাত

২২। ক্ষ= ক+ষ

২৩। পরের ই-কার ও উ-কার আগে উচ্চারিত হওয়ার রীতিকে কি বলে?- অপিনিহিতি

২৪। ক্রিয়াপদের মূল অংশকে কী বলে?- ধাতু

২৫। অনুসর্গ কোথায় বসে?- পরে

২৬। √দৃশ+অনীয়=দর্শনীয়, √দুল+না= দোলনা, √মিশ+উক=মিশুক, √শ্রু+অন=শ্রবণ, √মুচ+ক্তি=মুক্তি

২৭। মধ্যম+ষ্ণিক=মাাধ্যমিক, মশা+আরি=মশারি, সহচর+য=সাহচর্য

২৮। উপসর্গ কোথায় বসে?-আগে

২৯। দারিদ্র+য= দারিদ্র্য

৩০। উপসর্গ যোগে গঠিত শব্দ- অনাচার, প্রত্যেক, অভিমুখ, আসন, অপিচ, অচিন

৩১। বাংলা ভাষায় উপসর্গ কতটি?- খাটি বাংলা উপসর্গ-২১, সংষ্কৃত উপসর্গ-২০

৩২। ”নাটিকা” কোন অর্থে স্ত্রীবাচক- ক্ষুদ্রার্থে

৩৩। কিছু স্ত্রীবাচক শব্দ- বীর (বীরঙ্গনা), দেবর (ননদ), বিপত্নীক (বিধবা)

৩৪। কিছু উভয় লিঙ্গের শব্দ- গরু, রাষ্ট্রপতি, আমি

৩৫। নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ- সতীন, সৎমা, অর্ধাঙ্গিনী

৩৬। বিজ্ঞান শব্দে “বি” অর্থ কী?- বিশেষ

৩৭। শ্বশ্রূ অর্থ- শাশুড়ী

৩৮। সাহেব এর বহুবচন- সাহেবান

৩৯। ডালে ডালে কুসুম ভার- এখানে “ভার” অর্থ- সমূহ

৪০। লিঙ্গান্তর হয় না- কবিরাজ, কেরানি, যোদ্ধা, অকৃতদার

৪১। বিরাম চিহ্ন- ১৪টি ( ১৪ না থাকলে ১৩ হবে)

৪২। কোন বাংলা পদের সাথে সন্ধি হয় না?- অব্যয়

৪৩। সমাস শব্দের অর্থ- সংক্ষেপণ

৪৪। কিছু সন্ধিবিচ্ছেদ- রত্ন+আকর=রত্নাকর, পরি+ঈক্ষা=পরীক্ষা, রবি+ইন্দ্র=রবীন্দ্র, জন+এক=জনৈক, ক্ষুধা+ঋত=ক্ষুধার্ত, যদি+অপি=যদ্যপি, পরি+আলোচনা=পর্যালোচনা, সু+আগত=স্বাগত, গো+এষণা=গবেষণা, নৌ+ইক=নাবিক, লো+অন=লবণ, গৈ+য়ক= গায়ক, বাক+আড়ম্বর=বাগাড়ম্বর, উৎ+শ্বাস=উচ্ছ্বাস, পদ+হতি=পদ্ধতি, ষট+ঋতু=ষড়ঋতু, সম+বাদ=সংবাদ, সম+বিধান=সংবিধান, নির+আময়=নিরাময়, বৃষ+তি=বৃষ্টি, ততঃ+ধিক=ততোধিক, তপঃ+বন=তপোবন, দুঃ+যোগ=দুর্যোগ, দিব+লোক=দ্যুলোক, বন+পতি=বনস্পতি, অহ+অহ=অহরহ

৪৫। পাশাপাশি দুটি বর্ণের মিলনকে কী বলে?- সন্ধি

৪৬। যে পদে সমাস হয়, তাকে বলে- সমস্যমান পদ

৪৭। আমাকে যেতে হবে- “আমাকে” কর্তৃকারক ২য়া

৪৮। সমাস কত প্রকার?- ৬

৪৯। সমাস নির্ণয় করুন: দম্পতি (দ্বন্ধ), কঁচা-মিঠা (কর্মধারয়), সিংহাসন (মধ্যপদলোপী কর্মধারয়), চাঁদমুখ (উপমেয়), শতাব্দী (দিগু), লাঠালাঠি (ব্যতিহার বহুব্রীহি), ছায়াশীতল (তৎপুরুষ), উপকূল (অব্যয়ীভাব)

৫০। যে সমাসে পূর্বপদের বিভক্তি লোপ পায় না, তাকে বলে- অলুক সমাস

৫১। সমাসের রীতি এসেছে- সংস্কৃত ভাষা থেকে

৫২‌‌। দশে মিলে করি কাজ- “দশে” কর্তায় ৭মী

৫৩। ডাক্তার ডাক- “ডাক্তার” কর্মে শুন্য

৫৪। গাড়ী স্টেশন ছাড়ল- অপাদানে শুন্য

৫৫। শব্দের ক্ষুদ্রতম একক- ধ্বনি

৫৬‌। মৌলিক শব্দ- গোলাপ

৫৭‌। ব্যূৎপত্তিগত দিক থেকে শব্দ- ৫ প্রকার / ৪ প্রকার

৫৮। যোগরূঢ় শব্দ- জলদ/পঙ্কজ/রাজপুত

৫৯। শব্দার্থ অনুসারে শব্দ কয় ভাগে বিভক্ত?- ৩ ভাগে

৬০। রূঢ়ি শব্দ- হস্তী/সন্দেশ/তৈল/বাঁশী/গবেষণা

৬১। ”ব্যাকরণ” শব্দটি এসেছে- সংস্কৃত শব্দ থেকে

৬২। গিন্নি কী শব্দ- অর্ধ-তৎসম

৬৩। চৌ-হদ্দি= ফারসি+আরবি

৬৪। হরতাল- গুজরাটি শব্দ

৬৫‌। চা, চিনি- চায়না শন্দ

৬৬। দাম- গ্রীক শব্দ

৬৭। রিকসা- জাপানি শব্দ

৬৮। হেড-মৌলভী= ইংরেজি+ফারসি

৬৯। আকাশের প্রতিশব্দ- দ্যুলোক, অন্তরীক্ষ, অম্বর

৭০। নন্দিনী অর্থ-তনয়া

৭১‌। পরভৃত অর্থ- কোকিল

৭২‌। পরভৃৎ অর্থ- কাক

৭৩। সমুদ্র এর প্রতিশব্দ- পাথার, অর্ণব, উদধি

৭৪। শশাঙ্ক অর্থ- চাঁদ, সুধাংশু

৭৫। পুষ্প এর সমার্থক শব্দ- প্রসূন, কুসুম

৭৬। সূর্য এর প্রতিশব্দ- আদিত্য, ভানু, আফতাব, মিহির বিভাবসু

৭৭। কপোল অর্থ- গাল

৭৮। অপলাপ অর্থ- অস্বীকার

৭৯। শিষ্টাচার অর্থ- সদাচার

৮০। উপরোধ অর্থ- অনুরোধ

৮১। কিছু বিপরীত শব্দ- অর্বাচীন (প্রাচীন), অলীক (বাস্তব), অনুগ্রহ (নিগ্রহ), আরোহরণ (অবরোহণ), আকস্কিক (চিরন্তন), ঊষর (উর্বর), ঋজু (বক্ত, বঙ্কিম), কুটিল (সরল), ক্ষীয়মান (বর্ধমান), গৃ্হী (সন্যাসী), জঙ্গম (স্থাবর), তিমির (আলো), ভূত (ভবিষ্যত) সংশয় (প্রত্যয়), সৌম্য (উগ্র), মনীষা (নির্বোধ), বিদিত (অজ্ঞাত)

৮২। ”মুখ তোলা” বিশিষ্ট অর্থ- ভাগ্য প্রসন্ন হওয়া

৮৩। না কোন জাতীয় শব্দ- অব্যয়

৮৪। বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর- এখানে টাপুর টুপুর ধ্বন্যাত্বক দ্বিরুক্ত শব্দ

৮৫। পরিভাষিক অর্থ- Aboriginal (আদিবাসী), Allegory (রুপক), Superstition (কুসংস্কার)

৮৬। সুন্দরের নিজস্ব একটি আকর্ষণ শক্তি আছে- “সুন্দর” বিশেষ্যপদ

৮৭। ইচ্ছা এর বিশেষণ- ঐচ্ছিক

৮৮। মাথা খাটিয়ে কাজ করবে – “মাথা” অর্থ- বুদ্ধি

৮৯। কী বিপদ! এখানে “কী” অর্থ- বিরক্তি

৯০। মা শিশুকে খাওয়াচ্ছেন- “শিশু” প্রযোজক কর্তা

৯১। বাক্যের ক্ষুদ্রতম একক কী?- শব্দ

৯২। বাংলা ছন্দ কত রকমের?- ৩ রকমের

৯৩। বাক্যের ৩টি গুণ কী কী?- আকাঙ্ক্ষা, আসত্তি ও যোগ্যতা

৯৪। বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়ে – উক্তিটির তাৎপর্য?- জীবমাত্রই স্বাভাবিক অবস্থানে সুন্দর

৯৫। তার বয়স বাড়লেও বুদ্ধি বাড়েনি- সরল বাক্য

৯৬। শুদ্ধবাক্য- দুর্বলতাবশত অনাথা বসে পড়ল, বিদ্বান ব্যক্তিরা দারিদ্র্যের শিকার হন

৯৭। খ শব্দের সমার্থক শব্দ— আকাশ

৯৮। কপোল শব্দের অর্থ গাল

৯৯। সাহেব শব্দের বহুবচন— সাহেবান

১০০। বাংলা ধাতু — ২১ টি